{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"adjust":1,"transform":2},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের ঘোষনগর এলাকা থেকে নিখোঁজ স্কুল শিক্ষার্থী রিমা আক্তার(১৭) নামে এক তরুণী। (১ আগষ্ট ২০২৪) বৃহস্পতিবার বিকেলে রিমা আক্তারের মা শানু বেগম প্রতিনিধিকে জানায়,তার মেয়ে নিখোঁজের পর বুড়িচং থানায় সাধারণ ডায়েরি করেও ৪ মাসেও উদ্ধার করতে পারিনি পুলিশ। জানা যায়,গত ১৮ এপ্রিল ২০২৪,বৃহস্পতিবার রাত ৮ ঘটিকায় সময় ঘোষনগর ইদ্রিস মিয়া নানা বাড়ির এলাকা থেকে নিখোঁজ হয় রিমা আক্তার। তরুণীকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ২২ এপ্রিল ২০২৪ইং তারিখে বুড়িচং থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। থানায় সাধারণ ডায়েরি করার পরও রিমা আক্তারকে উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। নিখোঁজ মেয়ের কথা বলে অঝোরে কাঁদতে থাকেন মা শানু আক্তার।আত্মীয় স্বজন ও বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মেয়েকে খোঁজে না পেয়ে দিশেহারা মা। নিখোঁজ রিমা আক্তারের বড় বোন সিমা আক্তার জানায়,তারা বাবা মুকবুল হোসেন মা শানু বেগমকে বিয়ে করে তাদের জন্মের পর অন্যত্র বিয়ে করে ফেলে। তারপর থেকে ময়নামতি ইউনিয়নের ঘোষনগর গ্রামে নানা ইদ্রিস মিয়ার বাড়িতে থাকেন।সেখানে মা শানু বেগম অনেক কষ্ট করে রিমা ও সিমা সহ দুই ভাইকে লালন-পালন করে বড় করেন। তাদের বাবার বাড়ি বাকশীমূল ইউনিয়ন ফকিরবাজার এলাকায়। বড় মেয়ে সিমা আক্তার স্বামীর সংসার করছেন আর ছোট মেয়ে রিমা আক্তার কাজীমুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি’র পরীক্ষা চলাকালীন শেষ পরীক্ষার দেয়ার আগেও নিখোঁজ হয়ে যায়। মা শানু বেগম আরো জানান,রিমা আক্তারের মুখমন্ডলে স্বাভাবিক,গায়ের রং শ্যামলা,লম্বা ৪ ফুট ৮ ইঞ্চি,ওজন ৫০ কেজি।নিখোঁজের সময় শরীরে ছিলো সবুজ রংয়ের কামিজ,জলপাই রংয়ের সেলোয়ার,লাল রংয়ের উড়না। কোনো হৃদয়বান ব্যক্তি যদি মেয়েটির সন্ধান পেয়ে থাকেন বুড়িচং থানা ও মা শানু বেগম মোবাইল নং- 01825619481 ও ভাই হৃদয় 01762489029 এর যোগাযোগ করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করেছেন।

By তালাশ বাংলা ডেস্ক

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ আক্কাস আল মাহমুদ হৃদয়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *